সংবর্ধনা ডিজাইন PLP ফাইল ফ্রি ডাউনলোড 2022 - Islamic Plp File

সংবর্ধনা ডিজাইন PLP ফাইল ফ্রি ডাউনলোড 2022 - Islamic Plp File, I P F - 24




 বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ ( সাঃ ) - এর বংশ পরিচয় - পর্ব ৪

- সুসংবাদ এবং নাম মুবারক

গর্ভাবস্থায় বিবি আমিনা স্বপ্নে দেখেন যে , তার মধ্য থেকে এমন একটি নূর উদ্ভাসিত হয়েছে যে , শাম দেশ পর্যন্ত আলোকিত হয়ে গেছে । আর একবার স্বপ্নে তাঁকে বলা হয় তোমার গর্ভে এ উম্মতের সর্দার রয়েছে । তিনি জন্মগ্রহণ করলে তাঁর নাম মুহাম্মদ রাখবে । ইবনে সায়াদ এক বর্ণনায় বলেছেন , স্বপ্নে তাঁর নাম মুবারক আহমদ রাখতে বলা হয়েছে এ দুটি নামই সম্ভবত ভিন্ন ভিন্ন বলে দেয়া হয়েছিল ।

হাদীস থেকে প্রমাণিত বহু বর্ণনায় বিবি আমিনার এ কথাও উল্লেখ করা হয়েছে , তিনি যখন ভূমিষ্ট হন তখন আমি অনুভব করেছিলাম যে আমার ভিতর হতে একটি নূরের আবির্ভাব হয়েছে যার দ্বারা পূর্ব ও পশ্চিম আলোকিত হয়েছে । বায়হাকী এবং ইবনে আবদুল বার ওসমান বিন আবি আল আস এর মায়ের এ বর্ণনা উল্লেখ করেন যে , নবী করীম ( সাঃ ) -এর জন্মের সময় তিনি বিবি আমিনার নিকট উপস্থিত ছিলেন । সে সময়ে যেদিকেই নযর পড়তো শুধু নূর আর নূরই দেখা যেত । জন্মের সময় ধাত্রীর কাজ করেন হযরত আবদুর রহমান বিন আওফের মাতা শিফা বিনতে আওফ বিনতে আবদুল হারেস যুহুরী ।

জন্মের সপ্তম দিনে হযরত আবদুল মুত্তালিব তাঁর আকীকাহ করেন এবং লোকদের খানার দাওয়াত দেন । খাওয়ার পর লোকেরা জিজ্ঞেস করল আবদুল মুত্তালিব , তুমি তোমার যে সন্তানের জন্য আমাদের দাওয়াত খাওয়ালে তার নাম কি রাখলে ?

জবাবে তিনি বলেন , আমি তার নাম রেখেছি মুহাম্মদ । লোকেরা বলল , তুমি তোমার পরিবারের থেকে পৃথক নাম রাখলে কেন ?

জবাবে আবদুল মুত্তালিব বললেন , আমি চাই যে , আসমানে আল্লাহ এবং জমীনে তার সৃষ্টি যেন তার প্রশংসা করে ।

দারিদ্র্যের মাঝে জীবনের সূচনা

হযরত আবদুল্লাহ যখন বিয়ে করেন তখন তিনি যুবক ছিলেন এবং ব্যবসা অরম্ভ করেন । এমন সময় তিনি ইন্তেকাল করেন । এজন্য তিনি তাঁর এতীম শিশু ও স্ত্রীর জন্য বেশি সম্পদ রেখে যেতে পারেন নাই । ইবনে সায়াদ বলেন , তিনি পাঁচটি উট , এক পাল ছাগল এবং এক ক্রীতদাসী উত্তরাধিকার হিসাবে রেখে যান । ক্রীতদাসী উম্মে আয়মন ( রাঃ ) ছিলেন যিনি খুব আদর ও স্নেহ সহকারে নবী করীম ( সাঃ ) -কে প্রতিপালন করেন । তার আসল নাম ছিল বারাকা এবং তিনি ছিলেন হাবশী বংশদ্ভুত । পরবর্তীকালে নবী করীম ( সাঃ ) তাঁর মুক্ত গোলাম হযরত যায়েদ বিন হারিসার সাথে তাকে বিয়ে দেন । তাদের পক্ষে উসামা বিন যায়েদ ( রাঃ ) জন্মগ্রহণ করেন । নবী করীম ( সাঃ ) -এর পবিত্র জীবনের এই গরীবানা অবস্থা কোরআন পাকে উল্লেখ আছে ।

আল্লাহ পাক তোমাকে দারিদ্র পেয়েছিলেন এবং তারপর তোমাকে ধনশালী বানিয়ে দিলেন । ( সূরা দুহা ; আয়াত –৮ ।

বিশ্ব নবীর স্তন্য পান

হযরত নবী করীম ( সাঃ ) প্রথমে কিছুদিন আবু লাহাবের ক্রীতদাসী সুয়ায়বার দুধ পান করেন । ইবনে সায়াদ ও ইবনে হিশাম বলেন , হযরত হামযা ( রাঃ ) এবং আবদুল্লাহ বিন জাহাশ ( রাঃ ) ও তারই দুধ পান করেন । আবদুল্লাহ বিন জাহাশ ( রাঃ ) ছিলেন উম্মুল মুমিনীন হযরত যয়নাব ( রাঃ ) এর ভাই । এ কারণেই তারা ছিলেন নবী করীম ( সাঃ ) -এর দুধভাই । দুধ পান করানোর বিনিময়ে নবী করীম ( সাঃ ) যৌবনে পদার্পণ করার পর সব সময় সুয়ায়বার সাথে অত্যন্ত ভাল ব্যবহার করতেন ।

নবী করীম ( সাঃ ) -এর বিবাহের পর বিবি খাদিজা ( রাঃ ) সুয়ায়বার সন্ধান পান এবং তাকে ক্রয় করে আজাদ করে দিতে চাইলেন । কিন্তু আবু লাহাব তাতে অস্বীকৃতি জানালো । পরে আবু লাহাব নিজেই সুয়ায়বাকে আজাদ করে দেয় । হিযরতের পরও নবী করীম ( সাঃ ) তার জন্য পোশাক ও অন্যান্য উপটৌকন পাঠাতেন ।

সপ্তম হিজরীতে নবী করীম ( সাঃ ) সুয়ায়বার মৃত্যু সংবাদ শুনার পরে তার ছেলে মাশরুহের সন্ধানে খোঁজ - খবর নেন । মাসরুহ নবী করীম ( সাঃ ) -এর দুধভাই ছিলেন । পরে নবী করীম ( সাঃ ) জানতে পারলেন মাসরুহও মৃত্যু বরণ করেছে । তাদের আর কেউ নাই । 

হালিমা সাদিয়ার বর্ণনা ।

তখনকার যুগে আরবে এই প্রথা প্রচলিত ছিল যে , সম্ভ্রান্ত পরিবারের সন্তানদের দুধ পান করানোর জন্য মরু অঞ্চল এলাকার কোন ভাল পরিবারে তাদেরকে পাঠিয়ে দেয়া হতো । যাতে ঐ সন্তানেরা মুক্ত আবহাওয়ায় এবং ভাল পরিবেশে লালিত - পালিত হতে পারে । এবং বিশুদ্ধ আরবি ভাষা শিক্ষা করতে পারে । এই উদ্দেশ্যে ঐ মরু অঞ্চল থেকে সময়ে সময়ে মহিলারা মক্কায় আসত । তারা ধনীদের এবং সর্দারদের সন্তান নিয়ে যেত এবং ন্যায় সঙ্গত পারিশ্রমিক পেত । সন্তান ফেরত দেয়ার পরেও তারা সদাচারণ আশা করত ।

নবী করীম ( সাঃ ) -এর জন্মের পরে হাওয়াযেফ গোত্রের শাখা সায়াদ বিন বকর গোত্রের কিছু মহিলা মক্কা এসে পৌছিল । তাদের আশা মক্কার ধনবান লোকদের সন্তান সংগ্রহ করা । সেই সাথে হালিমা বিনতে আবু যুয়াইর স্বামী হারিস বিন আবদুল্লাহ সহ তাদের মধ্যে শামিল ছিল । ইবনে হিশাম হালিমার নিজের বর্ণনা করেন , যাতে হালিমা বলেন , আমাদের অবস্থা অত্যন্ত গরীব ছিল ।

আমাদের এলাকা দূর্ভিক্ষ পীড়িত ছিল । অন্যান্য মহিলাদের তুলনায় আমার অবস্থা আরও খারাপ ছিল । আমাদের বাহন গাধাটি এত দূর্বল ছিল যে , কাফেলার পিছনে পড়ে থাকত । আমাদের উটনীও বেশি দুধ দিত না । আমার নিজের স্তনেও দুধ এত কম ছিল যে , সন্তানের পেট ভরাতে পারতাম না । সন্তান রাতভর কাঁদতে থাকত এবং আমরাও ঘুমাতে পারতাম না । মক্কায় পৌছে আমরা জানতে পারলাম হযরত নবী করীম ( সাঃ ) -কে কোন মহিলা নিতে রাজি হয় নাই । প্রত্যেকেই বলত যে এতিম । পিতা থাকলে কিছু ভাল আচরণ আশা করতাম । বিধবা মা এবং দাদার নিকট থেকে কিছু পাব কিনা বলা যায় না ।

হযরত হালিমা ( রাঃ ) বলেন , অন্যান্য মেয়েলোক ধনী লোকদের ছেলে - মেয়ে নিয়ে চলে গেল । আমার ভাগ্যে একটিও জুটলো না । সকলে যখন বাড়ি ফেরার জন্য তৈরি হল তখন আমি স্বামীকে বললাম , আমি খালি হাতে যাওয়া পছন্দ করি না । আমি ঐ এতিম বাচ্চাটাকেই নিয়ে যাব । আমার স্বামী বললেন তুমি ইহা করলে তাতে দোষ কি ? হতে পারে আল্লাহ তার বদৌলতেই আমাদের বরকত দান করবেন ।

তখন আমি গিয়ে সেই এতীম বাচ্চাটাকে নিয়ে নিলাম কারণ আর কোন বাচ্চা তখন ছিল না । তারপর আমাদের তাবুতে গিয়ে ঐ সন্তানের মুখে আমার স্তন রাখলাম । তখন আমার স্তন হতে এত পরিমান দুধ বের হল যে , সেও পেট ভরে পান করল এবং তাঁর শরীক আবদুল্লাহও পেট ভরে দুধ পান করল । তারপর আমার স্বামী উটনীর দুধ দোহাতে গেলে সে এত দুধ দিল যে , আমরা উভয়ে তৃপ্তি সহকারে পান করলাম এবং রাতটাও আরামে কাটালাম ।

পরদিন ভোরে আমার স্বামী বললেন , “ খোদার কসম , হালিমা ! তুমিতো বড় বরকতময় বাচ্চা নিয়েছ । ” 

হযরত হালিমা আরও বলেন , বাড়ি ফেরার পথে আমাদের গাধার অবস্থা এই রকম ছিল যে , সে কাফেলার সমস্ত সওয়ারীকে পিছনে ফেলে চলতে লাগল । আমার সহযাত্রী স্ত্রীলোকগণ বলতে লাগল - হালিমা ! একি তোমার সেই গাধা যার উপর চড়ে তুমি এসেছিলে ?

হালিমা বললেন হ্যা , তখন তারা বলতে লাগল — আল্লাহর কসম । গাধাটির অবস্থাতো একেবারে বদলে গেছে ।

তখন হালিমা বললেন , আমরা যখন বাড়ি পৌছলাম সে সময় আবরের সমস্ত এলাকা হতে অনুর্বর ছিল আমাদের এলাকা । তখন এমন হল যে ছাগলগুলো যেখানেই চড়তে যেত , সেখান হতেই পেট পুরে খেয়ে আসত এবং প্রচুর দুধ দিতে লাগল ।

গাছ - পালাগুলো সব সবুজ রং ধারণ করলো । এমনকি আবহাওয়ারও পরিবর্তন হয়ে গেল । হালিমা বলেন , এভাবে আমরা দিন দিন আমাদের আনা সেই শিশুর বরকত বেশি বেশি দেখতে পেলাম । দুই বছর অতিক্রম হওয়ার পর যখন দুধ ছাড়াবার সময় হল তখন ঐ শিশু অন্যান্য শিশু অপেক্ষা অধিকতর স্বাস্থ্যবান ও শক্তিশালী ছিল ।

এ দুই বছরের শিশুকে দেখে যে কেউই চার বছরের শিশু বলত , আমরা তাঁকে মক্কায় তাঁর মায়ের কাছে নিয়ে গেলাম । কিন্তু আমাদের মন চাইছিল না যে শিশুকে দিয়ে দেই । মনে হচ্ছিল যদি শিশুটি আরও কিছুদিন রাখা যায় ।

আমি তাঁর মাতা বিবি আমিনাকে বললাম , আমার এ বাছাধনকে আমার কাছে আরও কিছুদিন থাকতে দিন যাতে সে আরও , বড় মোটাতাজা ও শক্তিশালী হতে পারে ।

আমার মনে ভয় হয় মক্কার আবহাওয়া তার স্বাস্থ্যের পক্ষে ঠিক নাও হতে পারে । আমি এতোটা পিড়াপিড়ি করলাম যে , তখন বিবি আমিনা তার সন্তানকে আমার নিকট আবার পাঠাতে রাজি হয়ে গেলেন । শিশু নবী এইভাবে আরও দুই বৎসর বিবি হালিমার নিকট রয়ে গেলেন । 

বক্ষ বিদারণ

বিবি হালিমা বলেন , মক্কা হতে শিশু নবীকে বাড়ি আনার পর দুই তিন মাস অতিবাহিত হয়েছে । এই সময় সেই শিশু তার দুধ ভাইয়ের সাথে আমাদের বাড়ির পিছনে আমাদের ছাগল চড়াচ্ছিল ।

হঠাৎ তাঁর দুধভাই দৌড়ে এসে বলল - আমার সেই কুরাইশি ভাইয়ের কাছে সাদা পোশাকে দু'জন লোক এসে তার পেট ফেরে ফেলল । খবর শুনে আমি এবং আমার স্বামী দৌড়ে গিয়ে দেখলাম শিশুটি দাঁড়িয়ে আছে এবং তার চেহারা ফ্যাকাশে হয়ে গেছে । 

তখন আমার স্বামী শিশুটিকে জড়ায়ে ধরে বলল - বাছা তোমার কি হয়েছে ? তখন সে বলল - সাদা পোশাক পড়া দুজন লোক এসে আমাকে ফেলে আমার পেট চিড়ে ফেলল , তারপর তার মধ্য থেকে কি যেন বের করে ফেলে দিল এবং আমার পেটকে আগের মত করে দিল । অন্য এক বর্ণনায় আছে , আমার পেটে তারা যেন কি তালাশ করতে থাকে তা আমি জানিনা ।

বিবি হালিমা বললেন , তাকে বাড়িতে নিয়ে এলাম । বাড়িতে আনার পর আমার স্বামী বললেন , হালিমা , আমার ভয় হচ্ছে শিশুটির কোন ক্ষতি না হয়ে যায় । তাকে তার মায়ের কাছে পৌঁছে দেয়াই ভাল । তখন আমরা তাকে নিয়ে তার মায়ের কাছে মক্কায় নিয়ে গেলাম ।

তার মাতা বিবি আমিনা বললেন , কি হল আন্না ( স্তন দানের জন্য নিযুক্ত ধাত্রী ) একে নিয়ে এলে যে ? তুমিতো একে তোমার কাছে রাখতে চেয়েছিলে ।

বিবি হালিমা বললেন , আল্লাহ শিশুকে বড় করে দিয়েছেন । আর আমার যে দায়িত্ব ছিল তা পুরো করে দিয়েছি । এখন আমার ভয় হয় তার কোন দূর্ঘটনা হয়ে না যায় ।

বিবি আমিনা বললেন , আসল কথাটি কি আমাকে খুলে বল । বিবি আমিনার পীড়াপীড়িতে তখন বিবি হালিমা পুরো ঘটনা খুলে বললেন । তখন বিবি আমিনা বললেন , এ বাচ্চার ব্যাপারে কি তোমার শয়তানের ভয় হয় ।

বিবি হালিমা বললেন , হ্যা , আমার শয়তানের ভয় হয় ।

বিবি আমিনা তখন বললেন , খোদার কসম তার জন্য শয়তানের কোন পথ খোলা নেই । আমার এ শিশু বিরাট মর্যাদার অধিকারী । তারপর বিবি আমিনা তাকে গর্ভকালের ও ভূমিষ্ট হওয়ার সময়ের অবস্থা বর্ণনা করে শুনিয়ে দেন।

শিশুকালে নবী পাক ( সাঃ ) -এর মরুভূমিতে অবস্থানের কারণে তার আরবি ভাষা অত্যন্ত শুদ্ধ হয়েছিল । কারণ তিনি ছিলেন কুরাইশী এবং বনী সায়াদের মধ্যে তিনি তার শৈশবকাল কাটিয়েছেন যাদের ভাষা ছিল বিশুদ্ধ আরবি ।

নবী ( সাঃ ) বলেন - আমি তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আরবি জানি । আমি কুরাইশী এবং স্তন্য পানের সময় কাটিয়েছি বনী সায়াদ বিন বকরের পরিবারের সাথে ।



আমাদের ওয়েব সাইটের বিষয়বস্তু অনুলিপি করা এবং এটি অন্য কোনও ওয়েবসাইটে পুনরায় প্রকাশ করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। এটি আইনত দন্ডনীয় অপরাধ। সুতরাং সাবধান, আমাদের সাইটের লিখিত সামগ্রী কপি করবেন না।

 

যদি আপনার ডাউনলোড করতে সমস্যা হয় তবে দয়া করে মন্তব্য করুন বা ফেসবুক পেজে আমাদের সাথ যোগাযোগ করুন।

 

  • ডিজাইনার: মামুনুল হক
    • সংস্থা: ইসলামিক পিএলপি ফাইল
    • ফাইল ফর্ম্যাট: জিপ সংরক্ষণাগার।
    • ডিজাইনের ফর্ম্যাট: পিএলপি (পিক্সেলল্যাব প্রকল্প) [জেপিজি সংযুক্ত]।
    • ডিজাইন সফটওয়্যার: পিক্সেলল্যাব
    • ডিজাইনের রেজুলেশন: আল্ট্রা এইচডি।
    • ডিজাইনের রঙ: আরজিবি কালার।
    • প্রিন্ট প্রস্তুত: হ্যাঁ।
    • ডিজাইন সমর্থিত অ্যাপ্লিকেশন: পিক্সেলল্যাব ডার্ক।
    • ডিজাইনের অবজেক্টের ধরণ: স্মার্ট অবজেক্ট।
    • ডিজাইনের ধরণ: প্রিমিয়াম ডিজাইন।
    • নকশা মূল্য: বিনামূল্যে।
    • ডিজাইন কোড : I P F - 28






এখনই ডাউনলোড করুন



পিএলপি কর্নার ✅

ইসলামিক লোগো,মাহফিল পোস্টার,ঈদ শুভেচ্ছা,ইফতার মাহফিল,ভিজিটিং কার্ড, ক্যালেন্ডার,নির্বাচনী পোস্টার ডিজাইন সহ সকল প্রকার পি এল পি ফাইল পাওয়া যাবে।

2 Comments

Previous Post Next Post