সঙ্গমের বিধি - নিষেধ
স্ত্রী সঙ্গমের বিধি - নিষেধের প্রতি দৃষ্টি রাখা পুরুষের একান্ত কর্তব্য । এতে ভুল করলে জীবন ধ্বংসের পথে চলে যায় । এ বিষয়ের প্রতি হুশিয়ার হবার জন্য নিম্নে কিছু নিয়ম লিপিবদ্ধ করা গেল ।১. গর্ভাবস্থায় চার মাস গত হয়ে যাবার পর স্ত্রী - সঙ্গম সন্তানের এবং স্বামী - স্ত্রীর উভয়েরই ক্ষতি করে । তখন হতে স্বামী - স্ত্রীর সংযমী হওয়া উচিত ।
২. রোযার মধ্যে দিনে সঙ্গম করলে গুনাহগার হয় । রাত্রে নিষেধ না থাকলেও সঙ্গম করলে স্বাস্থ্যের পক্ষে অত্যধিক ক্ষতি হয় । অতএব , রোযার একমাস সঙ্গম বন্ধ রাখাই ভাল ।
৩. হায়েয - নেফাসের সময়ে সঙ্গম করলে স্বামী - স্ত্রীর উভয়েই গুনাহগার হবে এবং বিশেষ করে স্বামীর স্বাস্থ্যহানি হবে ।
৪. পুরুষ অবৈধভাবে অবৈধ স্ত্রীর সঙ্গে বা নিজ স্ত্রীর সঙ্গে অবৈধ সঙ্গম করলে শুধু গুনাহগার হবে তাই নয় বরং ভয়ঙ্কর ক্ষতি সাধন হতে পারে ।
৫. পূর্বেই বলা হয়েছে যে , বৃদ্ধার সাথে যুবকের মিলন ও বৃদ্ধের সাথে যুবতীর মিলন অত্যন্ত অপকারী , এটা ইসলামের রীতি বিরুদ্ধ । উক্তরূপ বিবাহ ক্রিয়া যাতে না হয় সেদিকে দৃষ্টি রাখা সকল বিবেকবান ব্যক্তিরই উচিত ।
বয়স অনুযায়ী স্ত্রী সহবাসের ফল
স্ত্রী লোকের বয়স অনুযায়ী বিভিন্ন নাম হয়ে থাকে । যথা - তরুণী , যুবতী , বুড়ী ও পাকা বুড়ী ।১৬ বছরের স্ত্রীলোককে তরুণী বলে ।
১৬ থেকে ৩৩ বছরের স্ত্রীলোককে যুবতী বলে ।
৩৩ থেকে ৫০ বছরের স্ত্রীলোককে বুড়ী বলে ।
৫০ থেকে অনুর্ধ্ব বয়সের স্ত্রীলোককে পাকা বুড়ী বলে ।
তরুণী স্ত্রীলোককে দর্শন করলে ও তরুণীর সাথে সঙ্গম করলে বৃদ্ধ স্বামীও তরুণ হয়ে উঠে । মিলন মাধুর্যের মধ্য দিয়ে স্বামী তরুণী থেকে অমিয় সুখের স্বাদ গ্রহণ করে , তা ভাষায় ব্যক্ত করা যায় না । স্বামী আন্তরিক শান্তি ও শারীরিক সুখ লাভ করে তরুণের মত বল সঞ্চয় করে ।
যুবতী সহজ পাত্রী নয় , তার সম - স্বাস্থ্যসম্পন্ন স্বামী না হলে তার স্বাদ মিটাতে পারে না । অতএব যুবতী স্ত্রীর জন্য যুবক স্বামী হওয়াই বাঞ্ছনীয় । অন্যথায় তার কাছে হার মানতেই হবে । তবে মাঝে মাঝে সংযম করলে আর হারবার আশংকা নাই । সংযমী হয়ে যুবতীর সাথে সঙ্গম করলে বৃদ্ধও যুবক হয়ে দাঁড়ায় ।
বুড়ীর সাথে সহবাস করলে তার স্বামী যুবক হউক আর বৃদ্ধ হউক , অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়বে ।
পাকা বুড়ীর সাথে সঙ্গম করা কারো উচিত নয় । তার স্বামী তরুণ হলেও বৃদ্ধ হয়ে যায় । এর কারণ হচ্ছে এ যে , না বুড়ী আনন্দ পায় , না বুড়ীর স্বামী আনন্দ পায় ৷
যুবক হউক আর বৃদ্ধ হোক , স্বামী - স্ত্রী উভয়েই সমান হওয়া আবশ্যক । একজন বালিকা অন্যজন বৃদ্ধ হলে বা একজন সুস্থ ও অন্যজন রোগা হলে সে সংসার সুখের হয় না । তবে ঘটনাক্রমে যদি এরূপ হয়ে পরে , তাহলে নিম্নলিখিত নিয়ম অবলম্বন করবে -
( ১ ) তরুণীর সাথে বৈশাখ , জ্যৈষ্ঠ , ভাদ্র ও আশ্বিনে ।
( ২ ) যুবতীর সাথে আষাঢ় , শ্রাবণ ও চৈত্র মাসে সহবাস করলে ভাল । তবে একান্ত আকাঙ্খা হলে দু এক মাস পর পর সহবাস করা যায় । তাতে স্বাস্থ্যের বিশেষ ক্ষতি হবে না ।
পরিশেষে বলা যায় যে , রোগা কুৎসিত ও নোংরা স্বামী হউক বা স্ত্রী হউক , যার সাথে যার সহবাস করতে ভক্তি না হয় , তার সাথে ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত সত্ত্বে সহবাস করলে ফল ভাল হয় না ।
পুরুষের শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলে সে সাথে মানসিক অবস্থারও অবনতি ঘটতে থাকে , পরে তা স্বামী - স্ত্রীর মাঝে কলহ - বিবাদ সহ নানাবিধ সমস্যার সৃষ্টি হয় । অত্যধিক শুক্র ক্ষয়ের ফলে পুরুষত্বহানির আশঙ্কা হয়ে পড়ে । ক্রমে ক্রমে ধাতুদুর্বলতা , শুক্রতারল্য , জননেন্দ্রিয়ের শিথিলতা , মাংসপেশীর অবসন্নতা , প্রমেহ , মাখা ঘুরানো ইত্যাদি দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে পড়ে । এভাবে ধীরে ধীরে অসুস্থ হয়ে প্রিয়তমার সাথে মিলনস্পৃহা থেকে সম্পূর্ণ বঞ্চিত হয়ে অকালে মৃত্যুমুখে পতিত হয় ।
১৬ থেকে ৩৩ বছরের স্ত্রীলোককে যুবতী বলে ।
৩৩ থেকে ৫০ বছরের স্ত্রীলোককে বুড়ী বলে ।
৫০ থেকে অনুর্ধ্ব বয়সের স্ত্রীলোককে পাকা বুড়ী বলে ।
তরুণী স্ত্রীলোককে দর্শন করলে ও তরুণীর সাথে সঙ্গম করলে বৃদ্ধ স্বামীও তরুণ হয়ে উঠে । মিলন মাধুর্যের মধ্য দিয়ে স্বামী তরুণী থেকে অমিয় সুখের স্বাদ গ্রহণ করে , তা ভাষায় ব্যক্ত করা যায় না । স্বামী আন্তরিক শান্তি ও শারীরিক সুখ লাভ করে তরুণের মত বল সঞ্চয় করে ।
যুবতী সহজ পাত্রী নয় , তার সম - স্বাস্থ্যসম্পন্ন স্বামী না হলে তার স্বাদ মিটাতে পারে না । অতএব যুবতী স্ত্রীর জন্য যুবক স্বামী হওয়াই বাঞ্ছনীয় । অন্যথায় তার কাছে হার মানতেই হবে । তবে মাঝে মাঝে সংযম করলে আর হারবার আশংকা নাই । সংযমী হয়ে যুবতীর সাথে সঙ্গম করলে বৃদ্ধও যুবক হয়ে দাঁড়ায় ।
বুড়ীর সাথে সহবাস করলে তার স্বামী যুবক হউক আর বৃদ্ধ হউক , অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়বে ।
পাকা বুড়ীর সাথে সঙ্গম করা কারো উচিত নয় । তার স্বামী তরুণ হলেও বৃদ্ধ হয়ে যায় । এর কারণ হচ্ছে এ যে , না বুড়ী আনন্দ পায় , না বুড়ীর স্বামী আনন্দ পায় ৷
যুবক হউক আর বৃদ্ধ হোক , স্বামী - স্ত্রী উভয়েই সমান হওয়া আবশ্যক । একজন বালিকা অন্যজন বৃদ্ধ হলে বা একজন সুস্থ ও অন্যজন রোগা হলে সে সংসার সুখের হয় না । তবে ঘটনাক্রমে যদি এরূপ হয়ে পরে , তাহলে নিম্নলিখিত নিয়ম অবলম্বন করবে -
( ১ ) তরুণীর সাথে বৈশাখ , জ্যৈষ্ঠ , ভাদ্র ও আশ্বিনে ।
( ২ ) যুবতীর সাথে আষাঢ় , শ্রাবণ ও চৈত্র মাসে সহবাস করলে ভাল । তবে একান্ত আকাঙ্খা হলে দু এক মাস পর পর সহবাস করা যায় । তাতে স্বাস্থ্যের বিশেষ ক্ষতি হবে না ।
পরিশেষে বলা যায় যে , রোগা কুৎসিত ও নোংরা স্বামী হউক বা স্ত্রী হউক , যার সাথে যার সহবাস করতে ভক্তি না হয় , তার সাথে ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত সত্ত্বে সহবাস করলে ফল ভাল হয় না ।
অতিরিক্ত সঙ্গমের দোষ
অতিরিক্ত সঙ্গমের ফলে যোনীদ্বার ক্ষতবিক্ষত ও জরায়ু দুর্বল হয়ে যায় । সুতরাং জরায়ুতে পুরুষের বীর্য স্থির থাকতে পারে না । এর ফলে সন্তান উৎপাদন সুদূর পরাহত হয়ে উঠে । তা ছাড়া যোনীর শিরাগুলো ঢিলা হয়ে পড়ে । সেজন্য স্বামী - স্ত্রী উভয়েই সঙ্গমের সুখ অনুভব করতে পারে না , বরং স্ত্রীর কাছে যন্ত্রণাবিশেষ হয়ে উঠে । এমতাবস্থায় স্ত্রীর কঠিন রোগ হয়ে পড়ে , শরীর কঙ্কালসার হয় , চেহারা বিশ্রী হয়ে যায় এবং অনিয়মিত হায়েয ও পরিপাক শক্তি হ্রাস পায় । এভাবে স্ত্রীর জীবন বিপজ্জনক হয়ে উঠে ।পুরুষের শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলে সে সাথে মানসিক অবস্থারও অবনতি ঘটতে থাকে , পরে তা স্বামী - স্ত্রীর মাঝে কলহ - বিবাদ সহ নানাবিধ সমস্যার সৃষ্টি হয় । অত্যধিক শুক্র ক্ষয়ের ফলে পুরুষত্বহানির আশঙ্কা হয়ে পড়ে । ক্রমে ক্রমে ধাতুদুর্বলতা , শুক্রতারল্য , জননেন্দ্রিয়ের শিথিলতা , মাংসপেশীর অবসন্নতা , প্রমেহ , মাখা ঘুরানো ইত্যাদি দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে পড়ে । এভাবে ধীরে ধীরে অসুস্থ হয়ে প্রিয়তমার সাথে মিলনস্পৃহা থেকে সম্পূর্ণ বঞ্চিত হয়ে অকালে মৃত্যুমুখে পতিত হয় ।
আমাদের ওয়েব সাইটের বিষয়বস্তু অনুলিপি করা এবং এটি অন্য কোনও ওয়েবসাইটে পুনরায় প্রকাশ করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। এটি আইনত দন্ডনীয় অপরাধ। সুতরাং সাবধান, আমাদের সাইটের লিখিত সামগ্রী কপি করবেন না।
যদি আপনার ডাউনলোড করতে সমস্যা হয় তবে দয়া করে মন্তব্য করুন বা ফেসবুক পেজে আমাদের সাথ যোগাযোগ করুন।
- ডিজাইনার: মামুনুল হক।
- সংস্থা: ইসলামিক পিএলপি ফাইল।
- ফাইল ফর্ম্যাট: জিপ সংরক্ষণাগার।
- ডিজাইনের ফর্ম্যাট: পিএলপি (পিক্সেলল্যাব প্রকল্প) [জেপিজি সংযুক্ত]।
- ডিজাইন সফটওয়্যার: পিক্সেলল্যাব।
- ডিজাইনের রেজুলেশন: আল্ট্রা এইচডি।
- ডিজাইনের রঙ: আরজিবি কালার।
- প্রিন্ট প্রস্তুত: হ্যাঁ।
- ডিজাইন সমর্থিত অ্যাপ্লিকেশন: পিক্সেলল্যাব ডার্ক।
- ডিজাইনের অবজেক্টের ধরণ: স্মার্ট অবজেক্ট।
- ডিজাইনের ধরণ: প্রিমিয়াম ডিজাইন।
- নকশা মূল্য: বিনামূল্যে।
- ডিজাইন কোড : I P F - 13
Tags:
মাহফিল পোষ্টার