কাতার বিশ্বকাপে উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে পবিত্র কুরআন তেলোয়াত ইতিহাসে প্রথমবার ২০২২

কাতার বিশ্বকাপে উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে পবিত্র কুরআন তেলোয়াত করে বিশ্বের দরবারে কাতার কৌশলে ইসলাম প্রচার করেছে এবং স্টেডিয়ামের প্রতিটি সিটে আতরের বক্স পাওয়া গেছে যা ইতিহাস এই প্রথম বিশ্ব আসরে কাতার ইতিহাসের পাতায় আজীবন স্মরণীয় হয়ে কাতার সবার মাঝে জায়গা করে নিয়েছে। বিশ্বের দরবারে বিশ্বের বুকে প্রতিটি মানুষের উচিত ফুটবলে কাতারকে সাপোর্ট করা। উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে পবিত্র কুরআনের সূরা পাঠ করেছে কাতারের মুসলিক হাজিরা। 



মাঠে প্রবেশ করে বিভিন্ন মুসলিম মানুষ সেখানে উপস্থিত ছিলেন এবং সেখানে তারা উপস্থিত থেকে এতো বড় আয়োজন বিশ্বের সকল দেশ থেকে কাতারের ফুটবল খেলা দেখবে। সেহেতু কাতার অনেক কিছু চিন্তা ভাবনা করে মুসলিম দেশগুলো সবার সামনে এবং ইসলামকে প্রচার বা ইসলামের দৃস্টিভঙ্গি ফিরিয়ে আনার জন্য কাতার অনেক ধরণের ইসলামের কাজ করেছে। আমরা সবাই উদ্ভোধনী অনুষ্ঠান যারা বিভিন্ন টিভিতে দেখেছি এবং সেখানে তেলোয়াত করে ইতিহাস গড়লো এবং এই ইতিহাস আজীবন কাতারের স্মৃতি মানুষের মনে কাঁপিয়ে দিলো পুরো পৃথিবী।




মরুর বুকে কাতার: বিশ্বের সকল দেশের তুলনায় এবং ৯২ বছরের ইতিহাস পিছনে ফেলে নতুন করে ইতিহাস তৈরি করেছে কাতার। মরুর বুকে ছোট একটি দেশকে আমরা যারা মুসলিম দেশ রয়েছে কাতারের পাশে থাকা এবং কাতার দেশকে উৎসাহিত করা। আক্রন কাতার এই বছর একটি সুযোগ পেয়েছে এবং বিশ্বের দরবারে সকল দেশের মানুষ ইসলাম প্রচারের অনুষ্ঠান প্রায় মানুষ দেখেছে এবং এখন থেকে ইসলামের পথে বা ইসলাম গ্রহণ করেছে অনেক লোক গত কাল উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে যেসব কৌশলে কাতার বিশ্বকাপের মতো একটি আসরে সুযোগ পেয়েছে এবং তারা সেই সুযোগটাই কাজে লাগিয়েছে। 



তাদের যে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করার জন্য বিশ্বের দরবারে মরুর বুকে এতো বড় আয়োজনের মধ্যে দিয়ে ইসলাম প্রচার করেছে এতে করে ইসলামের দৃস্টিভঙ্গি পরিবর্তন হবে ইসলামের পথে মানুষ থাকবে সবাই ইসলামকে সঠিক মর্যাদা দেওয়ার জন্য ইসলামকে ফুটিয়ে তোলার জন্য অনুষ্ঠানে কুরআন তেলোয়াত করেছে এবং মুসলিম মানুষের কাছে এসব কাজগুলো অনেক ভালো লেগেছে সেই সাথে মুসলিম দেশগুলো কাতারের উপর সুনাম ভয়ে নিয়ে এসেছে বিশ্বের প্রায় দেশগুলো কাতারের কার্যক্রম দেখে অবাক এসএল কাতার দৃস্টিভঙ্গি বদলাতে সক্ষম হয়েছ।


Read More: অতীতের রেকর্ড ভেঙেছে কাতার ফিফা ফুটবল আয়োজকরা ২০২২


কাতারের মাঠিতে তেলোয়াত: বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার আগে কাতারের হাফিজ থেকে শুরু করে যারা কুরআন তেলোয়াত পড়তে জানে এমন মানুষ সংগ্রহ করে বিশ্বের দরবারে ইসলামের প্রচার কাতারের মাঠিতে এক অবাক স্মৰণীয় ইতিহাসের পাতায় পাতায় মানুষের মনের মধ্যে বিশ্বকাপের মঞ্জে ইসলাম ফুটিয়ে তলা অনেক গর্বের বিষয়। 



তাই আমি আমরা মুসলিম দেশ হিসেবে কাতারের পাশে এবং ইসলামকে বিভিন্ন উপায়ে সবার কাছে পৌঁছে দেবার জন্য মূলত কাতার বিশ্বকাপের উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে পবিত্র কুরআন তেলোয়াত পাঠ করেছে। এখানে মুসলিম দেশের মানুষ ইতিহাস হিসেবে মেনে নিয়েছে এবং যেখানে বিশ্বকাপের মতো একটি আসরে অনেক মানসূহ ইসলাম গ্রহণ করেছে এতে করে মিসলামকে মজবুত করার জন্য এবং সকল দেশের কাছে দরবারে পৌঁছে দিয়েছে মরু বুকে ছোট একটি দেশ কাতার। 

Post a Comment

Previous Post Next Post